Ads

Tuesday, July 15, 2025

চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম

চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম

চাকরির আবেদন পত্র - Chakrir abedon potro bangla

চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম

আবেদনপত্র কাকে বলে ?

আবেদন পত্র : কোনো প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের কাছে কোনো বিষয়ে আবেদন জানিয়ে যে পত্র লিখা হয়, তাকে আবেদন পত্র বা দরখাস্ত বলে ।

আমাদের ছাত্র জীবন সহ সকল ক্ষেত্রেই আবেদন পত্র লেখার নিয়ম আমাদের কাজে লাগে। ছোট বেলা থেকেই যদি আমরা আবেদন পত্র লেখার নিয়ম শিখি তাহলে চাকরির আবেদন পত্র , কোম্পানির চাকরির আবেদন পত্র , স্কুলে চাকরির জন্য আবেদন পত্র এবং বিভিন্ন চাকরির আবেদন পত্র লিখার সময় কোনো সমস্যার স্মুখীন হতে হবে না। আবেদন পত্র লেখার নিয়ম যদি আমরা লিখতে ভুল করি তাহলে আমাদের আবেদন পত্র খারিজ করে দেওয়া হবে। কখনই নিজের ইচ্ছা মতো আবেদন পত্র লেখার নিয়ম ভঙ্গ করলে চলবে না। শুদ্ধ ভাবে আবেদন পত্র লেখার নিয়ম এর আইন মেনে চলতে হবে আমাদের।  

আবেদন পত্র লেখার নিয়ম 

আবেদনপত্রেও নিজস্ব নিদ্ধিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা ছাড়া আবেদনপত্রের মান থাকে না।  এ ধরনের পত্রে কোনো ব্যক্তিগত যা ইচ্ছা তা লিখা যাই না এখানে চিঠির মতো কোনো আবেগ প্রকাশ করা যাই না। যথারীতি নিয়ম  আনুষ্ঠানিকতা অনুসারে ভদ্রতা শিষ্টতা প্রদর্শন করিয়ে  অল্প কথায় এবং সুস্পষ্টভাবে বক্তব্য উপস্থাপিত করে সৌজন্যতার সাথে শেষ করতে হয়। 

আবেদন পত্র লেখার নিয়ম এর গঠন :
  • আবেদনপত্রের শুরুতে প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের পদমর্যাদা ও তাঁর ঠিকানা লিখতে হয়। 
  • তারপর আবেদনের বিষয়টি এক কথাই সংক্ষেপে উল্লেখ করতে হয়। 
  • তারপর জনাব বলে সম্ভাষণ জানাতে হয়। 
  • পরে আবেদন পত্র লেখার নিয়ম অনুসারে সবিনয়ে নিজের পরিচয় দেয়ার পর প্রার্থিত বিষয়ের স্বল্প পরিমানে বর্ণনা করতে হয় এবং নিজের বক্তব্যের  সাথে সমর্থনে যথােপযুক্ত যুক্তি উল্লেখ করতে হয়। 
  • শেষে আকাঙ্খা মঞ্জুর করার আবেদন করতে হয়। 
  • এরপর ডান দিকে শিষ্টাচারের  (যেমন আপনার অনুগত) সাথে আবেদনকারীর নাম ও ঠিকানা এবং বাম দিকে স্থান ও তারিখ লিখতে হয়। 
  • এরপর সর্বশেষে খামের উপরে বাম পাশে প্রেরকের  নাম, পদবি, ঠিকানা  উল্লেখ করতে হয় এবং ডান পাশে প্রাপকের নাম, পদবি, ঠিকানা উল্লেখ করতে হয়। এ ভাবেই আবেদন পত্র লেখার নিয়ম শেষ হয়।  
আপনি যদি এ ৭ টি নিয়মের মধ্যে একটি আইন ভঙ্গ করেন তাহলে আবেদন পত্র লেখার নিয়ম ভেঙে যাবে। ভিন্ন ভিন্ন আবেদনে ভিন্ন আবেদন পত্র লেখার নিয়ম থাকলেও এই ৭ টি নিয়ম অবশ্যই আবেদন পত্র লেখার নিয়ম এর সময় আপনাকে এ মানতে হবে। অনেক সময় দেখা যাই উচ্চ শিক্ষিত লোক জনেরাও ভালো মতো চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম জানে না। পরে তারা অপমানের শিকার হতে হয়। 

চাকরির আবেদন পত্র 

নিচে চাকরির জন্য আবেদন পত্র ও চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম উল্লেখ করা হলো :

চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম / চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম 

ওপরে যে আবেদনের নিয়ম বলা রয়েছে তা সকল আবেদনের ক্ষেত্রেও কার্যকর হবে। অন্যানো আবেদনের মতোই চাকরির আবেদন পত্র। নিম্নে চাকরির আবেদন পত্র / চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম এর কিছু নমুনা দেওয়া হলো:   

চাকরির জন্য আবেদন পত্র

এখানে আবেদন পত্র লেখার নিয়ম বুঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু চাকরির আবেদন পত্র উল্লেখ করা হলো -
  • প্রভাষক পদে চাকরির আবেদন পত্র
  • সহকারী শিক্ষক পদে চাকরির আবেদন পত্র
  • স্কুলের চাকরির আবেদন পত্র
  • করণিক পদের জন্য চাকরির আবেদন পত্র
  • সমাজকল্যাণ দফতরে চাকরির আবেদন পত্র
  • অফিস সহকারী পদের জন্য চাকরির আবেদন পত্র
  • গার্মেন্টস চাকরির আবেদন পত্র
  • কোম্পানির চাকরির আবেদন পত্র
  • এনজিও চাকরির আবেদন পত্র
  • সরকারি চাকরির আবেদন পত্র এবং
  • ঔষধ কোম্পানিতে চাকরির আবেদন পত্র 
ইত্যাদি ছাড়াও বাকি চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম একই ধরণের

প্রভাষক পদে চাকরির আবেদন পত্র 

  • কলেজে প্রভাষক পদে চাকরির আবেদন পত্র লিখো। অথবা কোন কলেজে শিক্ষক শুন্য পদে নিযুক্তি লাভের জন্য চাকরির দরখাস্ত লেখ। কলেজে প্রভাষক পদে আবেদন পত্র লেখার নিয়ম ।









এক্সেল বাংলা ফুল অ্যাডভান্স টিউটোরিয়াল Excel Tutorial Bangla A to Z

এক্সেল বাংলা ফুল অ্যাডভান্স টিউটোরিয়াল Excel Tutorial Bangla A to Z এক্সেল কি : এম.এস এক্সেল একটি Worksheet Analysis Package Program । এম.এস অফিসের অর্ন্তভূক্ত এ সফটওয়্যার দ্বারা গাণিতিক সমস্যা সমাধান সংক্রান্ত কার্যাবলী সম্পাদান করা হয়। এছাড়া ও ডাটা এন্ট্রি এবং ওয়ার্ড প্রসেসিং এর কাজও করা যায়। 

Open M.S Excel
M.S Excel Open: মাউস পয়েন্টারকে ডেস্কটপের ঠিক নিচের দিকে তথা টাস্কবারের বাম কোণায় স্ট্যার্ট (Start) নামক বাটনে ক্লিক দিন।
ms-excel-file-open-bangla-part-1

তারপর (Program) প্রোগ্রাম অথবা (All program) অলপ্রোগ্রাম-এ ক্লিক করে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ক্লিক করেন। 
ms-excel-file-open-bangla-part-2

ms-excel-file-open-bangla-part-3

যদি আপনার কম্পিউটারে Microsoft Office 2007 ইনস্টল থাকে সেক্ষেত্রে Microsoft Office 2007 এ ক্লিক করে Microsoft Office Excel 2007 এ ক্লিক করতে হবে।  
ms-excel-file-open-bangla-part-4

যারা এম.এস ওয়ার্ড ভালোভাবে শিখেছেন তাদের জন্য অনেকটুকু কাজ হয়ে গেছে এক্সেলের। একটি ওয়ার্কসীটে ১৬৩৮৪ টি কলাম এবং ১০৪৮৫৭৬ টি রো বা সারি বিদ্যমান। রো এবং কলামের সংযোগস্থলকে সেল বলে। এক্সেলে প্রতিটি সেলের নাম আছে। কলাম এবং রো এর নামের উপর এর নাম হয় ।
ms-excel-full-priview-bangla

Save Ms Excel
এম.এস এক্সেল ফাইলটি সেভ করতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন। 
ms-excel-file-save-bangla-part-1

তারপর নিদিষ্ট স্থানে রেখে পছন্দ অনুযায়ী নাম দিয়ে সেভ করে ফেলুন। 
ms-excel-file-save-bangla-part-2
 

এক্সেল দিয়ে Summation, Subtractions, Multiple, Divide, Average করা 

Summation by range

ধারাবাহিকভাবে রো বা কলামের তথ্যকে যোগ করা জন্য, =Sum এরং রেঞ্জ লিখে এন্টার প্রয়োগ করতে হবে। 
যেমন: =Sum(a1:a6)
ms-excel-summation-by-range-bangla

এখানে 20+30+50+60+10+20=190

Summation by without range

এক্ষেত্রে কোন ধারবাহিকতা নেই বিদাই = চিহ্ন দিয়ে প্ৰত্যেক সেল সমূহ আলাদা আলাদাভাবে লিখে বা ক্লিক করে + চিহ্ন দিয়ে এন্টার প্রয়োগ করতে হবে।
যেমন:  =a1+a4+b2+c5 
ms-excel-summation-without-range-bangla 50%
 

Subtractions

যেহেতু বিয়োগ দুটি সংখ্যার মধ্যে হয়ে থাকে। সুতরাং সংখ্যা দুটির মাঝে বিয়োগ চিহ্ন দিয়ে এন্টার প্রয়োগ করতে হবে। আবার একাদিক সংখ্যার যোগফল থেকে একাদিক সংখ্যার যোগফল বিয়োগ করতে হলে সেক্ষেত্রে যোগ বিয়োগ একসাথে সম্পন্ন হবে। যেমন: = Sum(b1:b3) - Sum(a1:a4) 
ms-excel-subtractions-bangla 50%
 

Multiple

যে দুটি সংখ্যার মধ্যে গুন সম্পন্ন হবে = চিহ্ন দিয়ে সংখ্যা দুটো লিখে তার মাঝে শুন চিহ্ন দিয়ে এন্টার প্রয়োগ করতে হবে। যেমন: a1*a1 অথবা a1*a2
এখানে প্রথম সংখ্যাটির সাথে প্রথম সংখ্যাটির গুণ হবে।  
ms-excel-multiple-bangla

 

Divide

যে দুটি সংখ্যার মধ্যে ভাগের কাজ সম্পন্ন হবে = চিহ্ন দিয়ে সংখ্যা দুটো লিখে তার মাঝে ভাগ চিহ্ন দিয়ে এন্টার প্রয়োগ করতে হবে। যেমন: =a1/a1 অথবা a1/a2 
ms-excel-divide-bangla

এখানে প্রথম সংখ্যাটির সাথে প্রথম সংখ্যাটির ভাগ হবে।  

Average

যে সকল সেল ভেল্যুর এভারেজ করতে হবে তার শেষ সেলে পয়েন্টার রেখে  =Average এবং রেঞ্জ লিখে এন্টার প্রয়োগ করতে হবে। যেমন: =Average(a1:a2)
ms-excel-average-bangla
 

MS Excel Salary , Student Result, Employ WAGE, Commission, Current Bill Sheet

 

Salary sheet

কোন প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীর শর্ত সাপেক্ষে মাসিক মুজুরি প্রতিবেদন তৈরীর নিয়ম নিম্নে উল্লেখ করা হলো ।   
(ক) সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীর মেডিকেল ভাতা তাদের বেসিকের ২০% নির্ধারণ করা হয়েছে।  
(খ) বাড়ী ভাড়ার ক্ষেত্রে বেসিক ১০,০০০ টাকার বেশি হলে বাড়ী ভাড়া ৫০% পাবে, বেসিক ৭০০০ টাকার বেশি টাকার বেশি হলে ৪০%, ৫০০০ টাকার বেশি হলে ৩০%, ৪০০০ টাকার বেশি হলে ২০% এবং বেসিক ৪০০০ টাকার কম হলে ১০% বাড়ী ভাড়া পাবে। 
(গ) বেসিকের  ২% টাকা প্রভিডেন্ট  ফান্ডে জমা হবে । 
(ঘ) প্রভিডেন্ট ফান্ড বাদে টোটাল টাকা বের করতে হবে। 

FULL URL LINK Click Here

কম্পিউটারে সংখ্যা পদ্ধতি Number system in computer

কম্পিউটারে সংখ্যা পদ্ধতি Number system in computer ICT Chapter 
সূচিপত্র :

  • কম্পিউটারের সংখ্যা
  • সংখ্যা পদ্ধতি
  • দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি
  • বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
  • দশমিক থেকে বাইনারি রূপান্তর
  • বাইনারি থেকে দশমিকে রূপান্তর
  • অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি
  • দশমিক থেকে অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর
  • অক্টাল থেকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর
  • হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি
  • দশমিক থেকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর
  • হেক্সাডেসিমেল থেকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর
  • বাইনারি সংখ্যার যোগ
  • বাইনারি সংখ্যা বিয়োগ
  • কোডিং
  • বাইনারি কোডেড ডেসিমাল (BCD)
  • ASCII এবং EBCDIC কোড

কম্পিউটারের সংখ্যা

বিভিন্ন ধরনের গাণিতিক তথ্য কম্পিউটারে ইনপুট করা যায়। এই সমস্ত তথ্য বোঝার জন্য কম্পিউটারের একটি ভাষা আছে। এবং সেই ভাষাটি ০ এবং ১ এর সমন্বয়ে গঠিত। কম্পিউটার কাজ করে বিদ্যুতের উপস্থিতি এবং অনুপস্থিতি বিবেচনা করে। বিদ্যুতের উপস্থিতি '১' দ্বারা নির্দেশিত হয় এবং অনুপস্থিতিটি '০' দ্বারা নির্দেশিত হয়। বিদ্যুতের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতিতে যে বৈদ্যুতিক সংকেত উৎপন্ন হয় তাকে ডিজিটাল সংকেত বলে।

বিদ্যুতের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি বুঝতে কম্পিউটার ডিজিটাল সংকেত ব্যবহার করে। কম্পিউটারে যে ধরনের ডেটা দেওয়া হোক না কেন, কম্পিউটার সেটিকে ০ এবং ১ তে রূপান্তর করে। সুতরাং কম্পিউটারের ভিতরে যে সমস্ত ডেটা কাজ করছে তা হল সারি সারি ০ এবং ১। এটি তারপর সমস্ত ০ এবং ১ কে ডিজিটাল সিগন্যালে রূপান্তর করে এবং তারপর বুঝতে পারে প্রয়োজনীয় নির্দেশ বা তথ্য। কম্পিউটারে যেকোনো কাজ এই ০ এবং ১ এর দ্বারা উৎপন্ন ডিজিটাল সিগন্যালের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। তাই ০ এবং ১ কে কম্পিউটারের সংখ্যা পদ্ধতি বলা হয়।

 

সংখ্যা পদ্ধতি

কিছু গণনা করার চেষ্টা করা থেকেই মানুষ সংখ্যার আবিষ্কার করতে পেরেছে। চিহ্ন গুলি কোনো কিছু গণনা এবং রেকর্ড রাখতে ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ- ১, ২, ৩ ইত্যাদি এই চিহ্নগুলি ধারা সংখ্যা প্রকাশ করা হয়। আমরা যে গণিত করি তা এই চিহ্ন বা সংখ্যা ব্যবহার করে সাথে নিয়ে কাজ করি। এই সংখ্যাগুলোকে পাশাপাশি লিখে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে। উদাহরণস্বরূপ, ১(এক) এবং ০ (শূন্য) পাশাপাশি লেখা মানে ১০(দশ) আবার ১(এক) এবং ১ (এক) সাথে নিয়ে লেখলে আমরা ১১ (এগারো) বুঝি।

আমরা সাধারণত যে সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করি তাকে বলা হয় দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি। কম্পিউটার যে সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করে তাকে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বলে। এরকম আরো অনেক সংখ্যা পদ্ধতি আছে।

নিচে কয়েকটি সংখ্যা পদ্ধতির নাম দেওয়া হল।


কম্পিউটারের সংখ্যা পদ্ধতি Full Link



পড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধির দোয়া worldtimetech

পড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধির দোয়া


ভূমিকা: পড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধির দোয়া

বর্তমান সময়ে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে একটি সাধারণ সমস্যা হলো মনোযোগের অভাব। প্রযুক্তির আসক্তি, সামাজিক চাপ এবং পড়াশোনার অতিরিক্ত বোঝার কারণে অনেকেই পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে পারে না। আর এ কারণেই প্রয়োজন হয় আত্মিক শক্তি ও আধ্যাত্মিক সহায়তা।
“পড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধির দোয়া” হলো এমন একটি আধ্যাত্মিক অস্ত্র যা একজন শিক্ষার্থীকে মানসিকভাবে শক্তিশালী করতে পারে এবং শিক্ষাজীবনে সফলতার পথে পরিচালিত করে।

পড়ায় মনোযোগ না থাকলে কী কী সমস্যা হয়

যখন কোনো শিক্ষার্থীর মনোযোগ পড়ে না, তখন বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়, যেমন:

  •  পাঠ্যবিষয়ের প্রতি আগ্রহ কমে যায়

  •  গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মনে থাকে না বা ভুলে যায়

  •  আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে

  •  সময় অপচয় হয় এবং পড়ার গতিও কমে যায়

  •  পরীক্ষায় খারাপ ফলাফল হয়, যা হতাশার কারণ হয়

মনোযোগের অভাব কেবল শিক্ষায় নয়, পুরো ব্যক্তিত্ব গঠনের ক্ষেত্রেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

ইসলাম কীভাবে মনোযোগ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে

ইসলামে জ্ঞান অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত। রাসূল (সা.) বলেছেন:
“জ্ঞান অর্জন করা প্রতিটি মুসলিমের ওপর ফরজ।” (ইবনু মাজাহ)

ইসলাম আমাদের শেখায়—শুধু বই পড়ে নয়, বরং দোয়া, ধৈর্য, আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং নিয়মিত ইবাদতের মাধ্যমে মনোযোগ ও একাগ্রতা বৃদ্ধি করা যায়। ইসলামিক দৃষ্টিভঙ্গি অনুসরণ করলে:

  • অন্তরে শান্তি আসে

  • আল্লাহর উপর ভরসা বাড়ে

  • মন দ্বিধাহীন হয়

  • আত্মিক শক্তি দিয়ে চর্চা সহজ হয়